যশোরের একটি বাড়িকে ঘিরে চলছে জঙ্গি নাটক !
জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে যশোরের একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চারটি দল। পুলিশ ধারণা করছে, কুষ্টিয়ার জঙ্গি মারজানের বোন খাদিজা তাঁর পরিবারের লোকজন নিয়ে ওই বাড়ির একটি ফ্ল্যাটের ভেতরে আছেন। তাদের আত্মসমর্পণ করতে কিছুক্ষণ পর পর পুলিশ মাইকে আহ্বান জানাচ্ছে।
গতকাল রোববার দিবাগত রাত দুইটা থেকে যশোর শহরের ঘোপ নোয়াপাড়া সড়কের ওই বাড়ি ঘিরে রাখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের একটি দল, সোয়াট, বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ও যশোর পুলিশের একটি দল সম্মিলিতভাবে অভিযান চালাচ্ছে।
পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন গুলশানের হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলার সঙ্গে জড়িত জঙ্গি নুরুল ইসলাম মারজান।
এ ব্যাপারে যশোরের পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান দুপুর ১২টার দিকে বাড়িটির সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেছেন। তিনি বলেন, আমরা বারবার তাদের আত্মসমর্পণের জন্য মাইকে আহ্বান জানাচ্ছি। কিন্তু তারা সাড়া দিচ্ছেন না। ধারণা করছি কুষ্টিয়ার জঙ্গি মারজানের বোন খাদিজা তাঁর পরিবারের লোকজন নিয়ে এখানে আছেন। চারতলা ভবনটির দ্বিতীয় তলার একটি ইউনিটে জঙ্গিরা অবস্থান নিয়েছেন। অন্যান্য ফ্ল্যাটে যে পরিবারগুলো ছিল তাদের নিরাপদে সরিয়ে আনা হয়েছে।
জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে যশোরের একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চারটি দল। পুলিশ ধারণা করছে, কুষ্টিয়ার জঙ্গি মারজানের বোন খাদিজা তাঁর পরিবারের লোকজন নিয়ে ওই বাড়ির একটি ফ্ল্যাটের ভেতরে আছেন। তাদের আত্মসমর্পণ করতে কিছুক্ষণ পর পর পুলিশ মাইকে আহ্বান জানাচ্ছে।
গতকাল রোববার দিবাগত রাত দুইটা থেকে যশোর শহরের ঘোপ নোয়াপাড়া সড়কের ওই বাড়ি ঘিরে রাখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের একটি দল, সোয়াট, বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ও যশোর পুলিশের একটি দল সম্মিলিতভাবে অভিযান চালাচ্ছে।
পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন গুলশানের হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলার সঙ্গে জড়িত জঙ্গি নুরুল ইসলাম মারজান।
এ ব্যাপারে যশোরের পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান দুপুর ১২টার দিকে বাড়িটির সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেছেন। তিনি বলেন, আমরা বারবার তাদের আত্মসমর্পণের জন্য মাইকে আহ্বান জানাচ্ছি। কিন্তু তারা সাড়া দিচ্ছেন না। ধারণা করছি কুষ্টিয়ার জঙ্গি মারজানের বোন খাদিজা তাঁর পরিবারের লোকজন নিয়ে এখানে আছেন। চারতলা ভবনটির দ্বিতীয় তলার একটি ইউনিটে জঙ্গিরা অবস্থান নিয়েছেন। অন্যান্য ফ্ল্যাটে যে পরিবারগুলো ছিল তাদের নিরাপদে সরিয়ে আনা হয়েছে।
জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে যশোরের ঘোপ নোয়াপাড়া রোডে এই বাড়িটি ঘিরে রেখেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। ছবি: এহসান-উদ-দৌলা
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বাড়িটির মালিক হায়দার আলী যশোর জিলা স্কুলের শিক্ষক। তিনি বাড়িটিতে থাকেন না। মশিউর রহমান নামের এক ব্যক্তি দেড় বছর আগে এই বাসার দোতলার এই ইউনিট ভাড়া নেন। খাদিজার স্বামী তিনি। একটি হারবাল ওষুধ কোম্পানিতে তিনি চাকরি করেন।
বাড়ির মালিক হায়দার আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বাড়িটি তাঁর স্ত্রী ইসমত আরার নামে। তবে তাঁরা কেউ এখানে থাকেন না। মশিউর রহমান নামের একজনকে তাঁরা বাড়িটি ভাড়া দিয়েছেন। পুলিশ মশিউরকে সন্দেহ করেই বাড়িটি ঘিরে রেখেছে।
এদিকে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে ঘিরে রাখা বাড়িটি থেকে দেড় শ গজ পর্যন্ত পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে। আশপাশের এলাকায় কোনো দোকানপাট আজ খুলতে দেওয়া হয়নি। তবে উৎসুক মানুষেরা ব্যারিকেডের সামনে এসে জড়ো হচ্ছেন।
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)

No comments :
Post a Comment